THE BEST SIDE OF আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The best Side of আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The best Side of আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

 রোগাক্রান্ত ক্ষেতের আলু সংরক্ষণ করা উচিত নয়৷ কারণ সেই ক্ষেতের আলুর মাধ্যমে গুদামজাত আলু সংক্রমিত হয়ে কিছুদিনের মধ্যে পচে নষ্ট হয়ে যেতে পারে৷

ব্যবস্থাপনা: রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করা, মাটি শোধন, ফসল পর্যায়।

আলুর চাষাবাদ পদ্ধতি এর মধ্যে অন্যতম হলো পোকার আক্রমণ ও দমন: আলুর কাটুই পোকা বিষয়ে জানা।

ক্ষতির নমুনা: শুধু মাত্র টিউবারেই লক্ষণ প্রকাশ পায়। টিউবারের গায়ে বাদামী রঙের বসে যাওয়া, উঁচু অথবা খসখসে দাগ (দাদ) দেখা যায়। 

ফসল সংগ্রহ ও সংরক্ষণ: আলু সংগ্রহ : আলুর সারিতে কোদালের সাহয্যে বা লাঙল চালিয়ে আলু মাটি থেকে তোলা হয়৷ তবে আলু তোলার সময় সতর্ক থাকতে হবে যাতে আলু কেটে বা থেতলিয়ে না যায়, কেননা আলু থেতলিয়ে গেলে সংরক্ষণ করার সময় পচে যায়৷

যোগাযোগ: সেক্টর ০৫, রোড-০১, বাড়ি-৩৯ (নীচতলা), উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০.

পোকা চেনার উপায়: পূর্ণাঙ্গ কীড়া সাদাটে বা হাল্কা গোলাপী বর্ণের এবং ১৫-২০ মি.মি লম্বা হয়ে থাকে।

২৷ ৩% বরিক এসিড় দ্বারা বীজ শোধন বা স্প্রে যন্ত্রের সাহায্যে প্রয়োগ করলেও ভালো ফল পাওয়া যায়৷

শুষ্ক, উজ্জ্বল ও ভালো আবহাওয়ায় আলু তুলতে হবে। বেলচা বা লাঙ্গল দিয়ে সারি সারি আলু তুলতে হবে। আলু যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আলু তোলার পর প্রখর রোদে সংরক্ষণ করা উচিত নয়। ক্ষেতে প্রাক-বাছাই করা হয়েছে কাটা, ফাটা, ক্ষতিগ্রস্ত, আংশিক পচা আলুকে প্রত্যাখ্যান হিসাবে আলাদা করার জন্য - যাতে ভাল আলুর স্তূপের সাথে মিশ্রিত করা না যায়। তুষ দিয়ে ঢেকে থাকা ব্যাগ বা ঝুড়িতে আলু সাবধানে ইম্প্রোভাইজড সেডে নিয়ে যেতে হবে।আলুর ব্যাগ বা ঝুড়ি আশেপাশে ফেলে দেওয়া উচিত নয় কারণ এতে আলু চর্মরোগ বা ঘামাচি হয়ে যেতে পারে।

দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের মাটি রয়েছে। এজন্য আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, সকল জমিতেই সাড়ে চাহিদা একরকম নয়। প্রতি বিঘাতে ৩৩ শতক করে থাকে আর সারের পরিমাণ দিতে হয় ৪৪-৪৮ কেজি। টি এস পি সারের পরিমাণ দিতে হয় ২৭ থেকে ৩০ কেজি। এমওপি পরিমাণ ৩৩ থেকে ৪০ কেজি। জিমসাম সারের পরিমাণ ১৩ থেকে ১৬ কেজি। জিংক সালফেট ১৩ থেকে ১৬ কেজি দিতে হবে। যে সকল মাটিতে ম্যাগানেসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে সেখানে দিতে হবে ১৮ থেকে ২০ কেজি, বোরন ৮০০ গ্রাম-১ কেজি। গোবর দিতে হবে ১২০০ থেকে ১৩০০ কেজি মতো। গোবর এবং জিংক সালফেট ধানের শেষ চাষের সময় এটি জমিতে দিতে হয়। ইউরিয়া দিতে হয় ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয়বার যখন মাটি তুলবেন তখন এটি দিতে হবে। সার জমিতে দেয়ার পরে এটি সঙ্গে সঙ্গে সার এবং বীজ মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে।

ব্যবস্থাপনা: সুস্থ ও রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত সেচ দেয়া উচিত নয়। উচ্চ তাপ এড়ানোর জন্য আগাম চাষ করতে হবে। ভালভাবে বাছাই করে আলু সংরক্ষণ করতে হবে। ১% ব্লিচিং পাউডার অথবা ৩% বরিক এসিডের দ্রবণে টিউবার শোধন করে বীজ আলু সংরৰণ করতে হবে।

প্রতিকার : ১৷ রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে৷

সাইটটি শেষ হাল-নাগাদ করা হয়েছে: ২০২৪-১০-০৩ ০৫:৫৬:৫০ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে:  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,  এটুআই,  বিসিসি,  ডিওআইসিটি ও  বেসিস। কারিগরি সহায়তায়:

পূর্ণাঙ্গ কীড়া সাদাটে বা হাল্কা গোলাপী বর্ণের এবং ১৫-২০ মিলিমিটার লম্বা হয়ে থাকে৷

Report this page